আনোয়ারা সৈয়দ হক, যার কাছে আমি দূর থেকেই ক্ষমা চাইছি । কোন দৈনিক বা সাপ্তাহিকে মানসিক সমস্যা পাতায় উনার সমাধান দেয়া দেখে ভাবছিলাম উনিতো কথা সাহিত্যিক উনি কেন এই পাতায়। বরং এখানে মানসিক সমস্যা নিয়ে যারা কাজ করছেন নিয়মিত তারা এই পাতাটি দেখতে পারতেন ।
সেই সময়, দিনক্ষণ মনে নেই...তবে আমার এই মনোভাবটির কথা মনে পড়ে গেল যখন ২৪/৪ সেগুন বাগিচা থেকে ডাঃ আনোয়ারা বেগমের "মানসিক সমস্যা" বইটির পেছনের ফ্ল্যাপে লেখা দেখলাম তিনিই সৈয়ক আনোয়ারা হক যিনি ডাঃ আনোয়ারা বেগম । মজার ব্যাপার হলো
আমার সঙ্গে থাকা প্রিয় বন্ধুটিও প্রতিবাদ করেছিলেন যখন আমি বলেছিলাম এই ডাঃ আনোয়ার বেগমই সৈয়দ আনোয়ারা হক । পরে যখন ফ্ল্যাপে লেখা তার সাহিত্যিক পরিচিয়টি জানালাম তখন থামলেন । বইটি পড়ে অবাক হচ্ছি ভীষণভাবে । পুরো বইয়েই ইংল্যান্ডের কিছু হাসপাতালের কেসহিস্ট্রি নিয়ে লিখেছেন তিনি । জাতে বৃটিশ হওয়ার পরও একটা ব্যাপার দেখলাম নারীর কোন জাত নেই...শরীরটাই মানুষের কাছে, পুরুষ নামক মানুষের কাছে আসল ।
আশা করি পুরো বইটি পড়া শেষ করে বই নিয়ে আরো কিছু বলতে পারবো ।
সেই সময়, দিনক্ষণ মনে নেই...তবে আমার এই মনোভাবটির কথা মনে পড়ে গেল যখন ২৪/৪ সেগুন বাগিচা থেকে ডাঃ আনোয়ারা বেগমের "মানসিক সমস্যা" বইটির পেছনের ফ্ল্যাপে লেখা দেখলাম তিনিই সৈয়ক আনোয়ারা হক যিনি ডাঃ আনোয়ারা বেগম । মজার ব্যাপার হলো
আমার সঙ্গে থাকা প্রিয় বন্ধুটিও প্রতিবাদ করেছিলেন যখন আমি বলেছিলাম এই ডাঃ আনোয়ার বেগমই সৈয়দ আনোয়ারা হক । পরে যখন ফ্ল্যাপে লেখা তার সাহিত্যিক পরিচিয়টি জানালাম তখন থামলেন । বইটি পড়ে অবাক হচ্ছি ভীষণভাবে । পুরো বইয়েই ইংল্যান্ডের কিছু হাসপাতালের কেসহিস্ট্রি নিয়ে লিখেছেন তিনি । জাতে বৃটিশ হওয়ার পরও একটা ব্যাপার দেখলাম নারীর কোন জাত নেই...শরীরটাই মানুষের কাছে, পুরুষ নামক মানুষের কাছে আসল ।
আশা করি পুরো বইটি পড়া শেষ করে বই নিয়ে আরো কিছু বলতে পারবো ।
২৩/৬/২০১৫ খ্রীষ্টাব্দ
No comments:
Post a Comment